প্রবাসী কল্যান প্রতিমন্ত্রীকে নাগরিক সংবর্ধনা শারজায়।

আমিরাত প্রবাসীদের দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে দ্রুত পদক্ষেপের মাধ্যমে সমাধানের প্রতিশ্রুতি দিলেন।প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ইমরান আহাম্মেদ।
রবিবার রাতে তিনি প্রবাসী বাংলাদেশ কমিউনিটি দুবাই ও উত্তর আমিরাত এর উদ্যাগে আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য কালে এই অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন। 



শারজাহস্থ হোটেল রেডিসন ব্লুর হল রুমে আয়োজিত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুজাফর।
 হাজি শফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় এই সময় বক্তব্য রাখেন রাষ্ট্রদূত ডাঃ মোহাম্মদ ইমরান,প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের যুগ্ন সচিব আহাম্মেদ মনিরুস সালেহীন,কনসাল জেনারেল মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন খান,বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা অধ্যাপক এম এ সবুর,বিশিষ্ট ব্যবসায়ী নেতা আব্দুল আলিম,বিশিষ্ট কমিউনিটি নেতা প্রকৌশলী মনোয়ার হোসেন,আলহাজ পেয়ার মোহাম্মদ,মোহাম্মদ সেলিম উদ্দিন চৌধুরী, আরশাদ হোসেন হিরো,শাহ্জাহান মিয়াজী,সি এম আব্দুল্লাহ,আবুল কাশেম, ইঞ্জিনিয়ার মহিউদ্দিন ইকবাল,মাস্টার আলিম উদ্দিন,ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মোরশেদ চৌধুরী,গোলাম কাদের,মোহাম্মদ মইনুল হোসেন,
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট কমিউনিটি ও ব্যবসায়ী নেতা নুরুন নবী রৌশন।

এই সময় মন্ত্রী আরো বলেন 'আপনাদের বক্তব্য অনুযায়ী কূটনীতিকদের যে সুনাম আপনারা করছেন তার প্রেক্ষিতে আমি বলতে চাই তারা শুধু দায়িত্ব পালন করছেন।এবং তাদের মতো আপনারা দায়িত্ব পালন করলে এখানকার সব সমাধান হয়ে যেতে পারে।'
 দীর্ঘদিন যাবৎ ভিসা বন্ধ থাকার কথা বক্তারা উপস্থাপন করলে এই উত্তরে রাষ্ট্রদূত ডাঃ মোহাম্মদ ইমরান বলেন 'ভিসা খুলার পূর্বাভাস স্বরূপ আমরা অনেক দূর এগিয়েছি। এবং বর্তমানে এই ব্যাপারে কাজ চলছে।এই ক্ষেত্রে কিছু কিছু সুযোগ আমিরাত সরকার দিয়ে যাচ্ছে।সাথে সাথে আমিরাত সরকার আমাদেরকে পর্যবেক্ষণও করছে। আমরা এই সুবিধা গুলি কি ভাবে ব্যবহার করি।অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সামাজিক,রাজনৈতিক,ব্যাসায়িক ও সাংবাদিক নেতৃবৃন্দরা উপস্থিত ছিলেন।

বিশ্বব্যাপি প্রবাস চিত্র ও বাংলাদেশী প্রবাসী

অক্সফোর্ড  ডিকশনারীতে প্রবাসী/অভিবাসী তথা migrant এর শব্দের অর্থ করা হয়েছে to move from one place to another অর্থাৎ এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় স্থানান্তর হওয়া।এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়া।
অভিবাসীর সংজ্ঞায় জাতি সংঘের অধীনে পরিচালিত বিশ্ব মাইগ্রেশন রিপোর্টে ২০১৮ বলা হয়েছে 'প্রবাসী হল সে ব্যাক্তি, যে নিজ দেশ থেকে অন্য দশে পাড়ি জমাই',এই সংজ্ঞায় শর্ট টার্ম ও লংটার্ম ২ ক্যাটাগরিতে প্রবাসীকে ভাগ করা হয়। যারা ৩ মাস বা তার বেশি অবস্থান করে কিন্তু এক বছরের বেশি অবস্থান করে না তারা শর্ট টার্ম। আর যারা একবছরের বেশি অবস্থান তারা লংটার্ম প্রবাসী।
আদিকাল থেকে মানুষ তার প্রয়োজনে স্থান থেকে স্থান, দেশ থেকে অন্য দেশে পাড়ি জমিয়েছে।প্রবাস জীবনের কারন বের করতে হলে বিশ্বব্যাপি অভিবাসীদের প্রধানত ২ টি ভাগে করা যায় ১ /স্বেচ্ছায় প্রবাস জীবনে যাওয়া, সেটা হতে পারে অর্থনৈতিক কারনে, পেশাগত কারনে, ভ্রমনজনিত কারনে,পড়ালেখার উদ্দেশ্যে,কোন ইভেন্টে অংশ নিতে  ইত্যাদি। ২ /বাধ্য হয়ে প্রবাসী হওয়া , যেমন যুদ্ধের কারনে, রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে,দুর্ভীক্ষজনিত কারনে, জাতিগত, সংখ্যালঘু বা ধর্মীয় ব্যাপারে নির্যাতনের কারনে প্রভৃতি।
২০১৮ সালের জাতি সংঘের আওতাধীন ওয়ার্ল্ড মাইগ্রেশন রিপোট অনুযায়ী ২৪৪ মিলিয়ন মানুষ পুরো বিশ্বে প্রবাসী জীবন যাপন করে,যা বিশ্বের মোট জনসংখ্যার ৩.৩ %।এশিয়া এবং ইউরোপে সবচেয়ে বেশি প্রবাসী ২০১৫ রিপোর্ট অনুসারে ৭৫ মিলিয়ন যা মোট হিসাবের ৬২ %।প্রবাসী কর্মী আছে ১৫০.৩ মিলিয়ন। উচ্ছ আয়ের দেশে ১২৩ মিলিয়ন।৩৪.৪ মিলিয়ন  মধ্য আয়ের দেশে এবং ২%নিম্ন আয়ের দেশে।

 বিশ্বব্যাপি শরনার্থী আছে, জাতি সংঘের অয়াওতাধীন প্রতিষ্ঠান UNHCR এর তথ্য মতে ৬৮.৫ মিলিয়ন।এর মধ্যে রাজনৈতিক আশ্রই প্রার্থী আছে ৩.১ মিলিয়ন।শুধুমাত্র তুরস্কে আছে প্রায় ৩.৬ মিলিয়ন।জার্মানিতে সিরিয়ান আছে প্রায় ৬০০০০০জন।অন্যান্য দেশের আছে উল্লেখ যোগ্য প
।এছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রে,পাকিস্তান, মালয়েশিয়া ওইউরোপের বিভিন্ন সহ বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে এসব এসব শরণার্থী।বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে ২০১৭ থেকে প্রায় ৭৭১,০০০ রোহিংগা।

বাংলাদেশী প্রবাসী কত সে বিষয়ে ভিন্ন ভিন্ন তথ্য রয়েছে। সমকালে  প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে ৭০ লাখ।বস্তুত এই সংখ্যা প্রায় এক কোটি, যা সরকারী তথ্যমতে ১৫৯ টি দেশে অবস্থান করছে।সবচেয়ে বেশি প্রবাসী বাংলাদেশী রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে উইকিপিডিয়ার তথ্য মতে প্রায় ২৮ লাখ রয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলুতে।তম্মধ্যে সৌদি প্রায় ১২  লাখ,কোন কোন পত্রিকায় এসেছে ২০ লাখ অবৈধ অবস্থান কারী সহ,আরব আমিরাতে ৭-৮ লাখ,২০১৬ পর্যন্ত কুয়েতে ৫ লাখ ৫ হাজার ৪৭ বি এ এম ই টি তথ্য মতে।এছাড়া বাহরাইন ও  কাতারেও উল্লেখ যোগ্য পরিমান প্রবাসী অবস্থান করছে।যুক্তরাজ্যে ২০০৯ সালের তথ্যমতে ৫০০০০০ জন।যুক্তরাষ্ট্রেও বিভিন্ন স্টেটে উল্লেখ যোগ্য পরিমান প্রবাসী বাংলাদেশী রয়েছে।মোট ১৫৯ দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রায় এক কোটি বাংলাদেশ প্রবাস জীবন যাপন করছে।

প্রবাসিরা দেশের প্রতিটি কর্মকান্ডে অবদান রাখে বিভিন্ন ভাবে।  শিক্ষা,সাহিত্যে যেমন বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠা করা,প্রবাসে থেকেও সাহিত্য চর্চা করা।উন্নয়ন কর্মকান্ডে যেমন ব্যাবসা বানিজ্য গড়ে তোলা,মিল কারখানা প্রতিষ্ঠা করা আমদানী রপ্তানী করে আন্তর্দেশীয় বানিজ্যের পরিধি বৃদ্ধি করে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা,দেশে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রভৃতি। সবচেয়ে বেশি যেই সেক্টরে অবদান রাখে তা হল রেমিটেন্সে। গত বছরে বিডি নিউজ এর তথ্যমতে ২০১৮ -২০১৯ অর্থবছরের রেমিটেন্স  ছিল প্রথম সাত মাসে( জুলাই -জানুয়ারী) প্রায় ৯.০৮ বিলিয়ন ডলার।২০১৭-২০১৮ সালে ছিল রেমিটেন্স এসেছে ৮.৩১ বিলিয়ন ডলার।
জিডিপিতে রেমিটেন্সের অবদান ১২%।

জাতিসংঘের অধিনে পরিচালিত বিশ্ব অভিবাসী রিপোর্ট ২০১৫ অনুযায়ী বাংলাদেশ ৯ম তম রেমিটেন্স গ্রহনকারী দেশ।প্রথম আলোর একটি রিপোর্ট অনুযায়ী ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে প্রবাসী আয়ে প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২১.৮৫ শতাংশ যা দক্ষিন এশিয়ায় সর্বোচ্চ।প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশের পাশাপাশি বিদেশেও অবদান রাখছে। ব্রিটিশ সংসদে ৩ বাংলাদেশী এম পি সহ অসংখ্য প্রবাসী বিভিন্ন সেক্টরে সফল।বলা যায় নিজ দেশ ও অবস্থান রত দুই দেশের অর্থনীতিতেই প্রবাসিরা অবদান রেখে চলছে। প্রবাসিদের সমস্যা ও অনেক রয়েছে।যেমন প্রবাসে মৃত্যুর হার বাড়ছে।তার অন্যতম কারণ একই রুমে গাদাগাদি অবস্থান করা তথা প্রবাসী অনিরাপদ আবাসন।কারণ রুমে আগুন দুর্ঘটনায় অনেকেই মারা গেছে সৌদি আরবে।
 ২০১৩ সালেই ৩০৭৫ জন বি বি সির তথ্য মতে।

বাড়ছে প্রবাসে নারী নির্যাতনের মাত্রা,বিশেষ করে সৌদি আরবে গৃহকর্মী নির্যাতন বাড়ছে।টি আই বির হিসাব মতে ২০১৮ সালের জুন মাসেই নির্যাতিত মহিলা ফিরেছে ১২০জন।এর আগের ৬ মাসে ২৬০ জন।এছাড়াও বিমান বন্দরে হয়রানি,ভিসা নিয়ে প্রতারক চক্রের প্রতারণা প্রভৃতি।এসব সমস্যা বিবেচনায় নিয়ে সরকারের উচিৎ প্রবাসী বান্ধব নীতি প্রনয়ন ও সেগুলুর বাস্তবায়ন, যাতে প্রবাসিরা জাতীয় উন্নয়নে অবদানকে আরো ত্বরান্বিত করতে পারে।

আবদুস শাকুর, (শারজাহ, আরব আমিরাত)
সাংস্কৃতিক সম্পাদক, প্রবাসী সাংবাদিক সমিতি (সংযুক্ত আরব আমিরাত)
তথ্য সূত্র-বিবিসি,মাইগ্রেশন রিপোর্ট, ইউনিসেফ রিপোর্ট,UNHCR রিপোর্ট,প্রথম আলো,সমকাল, বিডি নিউ 

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে ৫৫০ মিটার উচ্চতার বুর্জ জুমেইরাহ।



দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বুর্জ জুমেরা নামে নতুন একটি টাওয়ার।গত বৃহষ্পতিবার দুবাইয়ের শ্বাসক ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রধান মন্ত্রী মুহাম্মদ বিন রাশিদ আল মাকতূম এটি উদ্ভোধন করেন।এই টাওয়ার  দুবাইয়ের পার্শ্ববর্তি আল সুফুহ নামক জায়গায় নির্মিত হবে।
এই সময় মেরিন ক্লাবের সভাপতি শেখ মনসুর বিন মুহাম্মদ এবং দুবাই হোল্ডিংয়ের চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল হাব্বাই দুবাইয়ের শ্বাসকের সাথে ছিলেন।তারা অদ্বিতীয় এই নির্মিতব্য টাওয়ার ও টাওয়ার কে ঘিরে পুরো প্রকল্পের পরিকল্পনা পর্যালোচনা করছিলেন এই সময়।পুরো প্রকল্প টি পরিচিতি পাবে ডাউন টাউন জুমেইরাহ নামে, মূলত বুদ্ধিভিত্তিক চমৎকার নকশায় দুবাইয়ের যে শ্বতন্ত্র বৈশিষ্ঠ্য সেটার  ধারাবাহিকতায় হবে এই প্রকল্প। জুমেইরাহ'র পুরো ডাউন টাউন প্রকল্প টি এবং বুর্জ জুমেইরাহতে পর্যটক ও অধিবাসীরা ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা লাভ  করবে এতে।এটি অধিবাসীদের প্রয়োজন মিঠনোর পাশাপাশি দুবাইয়ের আরেকটি প্রতীকী নিদর্শনে পরিনত হবে এবং পর্যটকদের ব্যাপক হারে আকৃষ্ট করবে।২০২৩ সালের মধ্যে এটির অংশ নির্মিত হবে।
বুর্জ জুমেইরাহ উচ্চতায় হবে ৫৫০ মিটার। দুবাই হোল্ডিং কতৃক নির্মিতব্য এটির অবস্থান দুবাইয়ের আল সুফুহ এলাকায় শেখ জায়েদ রোডের অপর পাশে।এই টাওয়ারের নকশাটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের মরুভূমির বালির স্তুপ এর ডেও এবং এটির প্রবাহমান সরবরাহ কৃত জমা পানি যা উর্বরতা সৃষ্ঠি করে, এই ধারণা থেকেই উৎসাহিত হয়ে করা হয়েছে বলে উপসাগরীয় অঞ্চলের প্রভাবশালী পত্রিকা খালিজ টাইম সূত্রে জানা যায়।
টাওয়ারের প্রবেশ পথ ডিজিটাল প্রদর্শনী দ্বারা আবৃত থাকবে, যা উৎসবে ব্যাবহার করা যেতে পারে।এটি দুবাইয়ের বিভিন্ন সম্প্রদায়ের কার্যক্রম কে আরো বাড়িয়ে দিবে।
টাওয়ারের উপরে থাকবে মুকুট ৪৫০ মিটার উপরে।  যেটি হবে বুর্জ জুমেইরাহ'র সম্মেলন। এটাতে কিছুটা অন্তর্নিহীত নমনীয়তা থাকবে।বুর্জ জুমেইরাহ'র চুড়ায় এই সম্মেলন কেন্দ্রটিতে বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করা যাবে।ধারণ ক্ষমতা অনুপাতে এটা সাম্প্রসারণ করার ব্যাবস্থাও থাকবে।আকাশ গঙ্গা, আন্তসংযুক্ত আকাশ রেস্তোরা সহ এটি বিভিন্ন সুযোগ প্রদানের মাধমে বড় পরিসরে অনুষ্ঠান আয়োজনে সক্ষম হবে।বুর্জ জুমেইরাহ শেখ মুহাম্মদ বিন রাশিদের ফিংগার প্রিন্টের এর নির্দেশনা অনুযায়ী নকশা করা হয়েছে।পরিকল্পনা অনুযায়ী বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক, শৈল্পিক অনুষ্ঠান,উৎসব, মেলা গুলু এতে করা যাবে।এছাড়াও জল ঝর্ণা,আতশবাজি, লাইট উৎসব প্রদর্শনীর মত ইত্যাদি বিনোদনের ব্যাবস্থাও এতে থাকবে।বুর্জ জুমেইরাহ হবে ডাউন টাউন জুমেইরাহ'র কেন্দ্র।নির্মানের পর এটি হবে বানিজ্যিক ও আবাসন কেন্দ্র, যেখানে হোটেল ও বিশ্বমানের রেস্তোরা সহ থাকবে সকল সুযোগ সুবিধা।থাকবে একাধিক পর্যবেক্ষন ডেক,যা দুবাইয়ের ৩৩০ ডিগ্রি পেনারেমিক দৃশ্য প্রদর্শন করবে।যোগাযোগ সুবিধার ক্ষেত্রে সারাফ ডিযে মেট্রো স্টেশনের সাথে আচ্ছাদিতে পথ দ্বারা সংযুক্ত হবে এই প্রকল্পটি, এছাড়া জুমেইরাহ'র বুর্জ আল আরবের সকল পথের সাথেও এটি সং যুক্ত থাকবে।
খবর খালিজ টাইমস

দুবাইয়ে চট্টগ্রাম সমিতির মেজবান অনুষ্ঠিত।

দুবাইয়ে চট্টগ্রাম সমিতির মেজবান অনুষ্ঠিত।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে চট্টগ্রাম সমিতি দুবাই ও উওর আমিরাত এর উদ্যোগে দুবাই মুশরিফ পার্কে অনুষ্ঠিত  হলো চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহি মেজবান ও প্রবাসীদের মিলন মেলা।
মেজবান মানেই চাটগাঁইয়্যাদের মিলন মেলা। মেজবান কে ঘিরে প্রবাসের বুকে দেখা গেল যেন  একটি মিনি চট্টগ্রাম।
মেলায় খেলা ধুলা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও পিঠা উৎসব ছিলেন চট্টগাম সমিতির মেজবানের বিশেষ আকর্ষন।শেষে পুরষ্কার বিতরনী অনুষ্টানে সমিতির সাধারন সম্পাদক জনাব ইসমাঈল গণি চৌধুরীর উপস্থপনায় সম্মানিত সভাপতি জনাব আইয়ুব আলী বাবুল এর সভাপতিত্বে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সমিতির উপদেষ্টা মন্ডলি সহ সমিতির সহ সভাপতি সাইফুদ্দীন,সহ সভাপতি আজম খান,যুগ্ন সাধারন সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ আলী,সাংগঠনিক সম্পাদক মীর আহম্মদ,আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মো: আলী সহ
সকল সিনিয়র নেতৃবৃন্দ ও উত্তর আমিরাতের কমিউনিটি নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ পোস্ট

নিউজিল্যান্ডের ক্রাইসচার্চে ২টি মসজিদে সন্ত্রাসী হামলা, হতাহত অনেক।

নিউজিল্যান্ডে ২টি  মসজিদে সন্ত্রাসী হামলা, হতাহত অনেক। কোন কোন পত্রিকায় ২৭ জন নিহত হয়েছে বলে তথ্য এসেছে।নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের দু...